চীনের উহান শহর থেকে শরু করে করোনা ভাইরাস পৃথিবীর দেশে দেশে যেভাবে আক্রমণ করে চলছে তাতে সমস্ত স্তরের মানুষ ভয়াবহভাবে সংক্রমিত হচ্ছে। বিশ্ব জুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা এখন তিন লাখ ছাড়াল।
তপন মজুমদার একটি মৃত্যুর মিছিল রাজপথে ঘনীভূত হচ্ছে আমাদের চারপাশে নেই কোন অজুহাত করোনা হ্রাসে তবুও শুধু লাশ আর লাশ শূন্য চারণভূমি; দুর্বাঘাস আজ পৃথিবী জ¦রে ভারাক্রান্ত ধরণীন বুকে একরাশ
কাজী জমিরুল ইসলাম মমতাজ আজব মানুষের দানবের কাজ, খেতে পারুক আর না পারুক তাতে তার লাজ। বেশী বুদ্ধিগিরী দেখাইলে কি হবে তোমার সাজ, ভেবোনা তুমি এসেছো সেই শাহজানের তাজ। অতীতকে
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ২৪ ডেস্কঃ ১৯১১ সালের ভারতবর্ষ। কলকাতাসহ নানা জায়গায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়েছে প্লেগ। চিকিৎসার অভাবে মারা যাচ্ছে অগণিত মানুষ। অসহায় মানুষের সহায়তায় এগিয়ে আসতে প্লেগের হাসপাতাল তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেন
হারান পাল সন্তুোষ বাবু একজন স্কুল শিক্ষক, অল্প সম্মানী দিয়ে অনেক কষ্টে সংসার চালান। রাম ও লক্ষন দুই ছেলে, এক মেয়ে পুষ্পিতা এবং মাতা সুমিত্রা দেবী এই তাদের পরিবার। রাম
গোটা বিশ্বে এখন চলছে ভয়াবহ করোনাকাল।আমরাও সে মহামারি যাপন করছি পরম বেদনায়।তবে এই করোনাকালের মধ্যেও গত কয়েক দিন ধরে খেয়াল করলাম দেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে নানা পত্র
ক্ষমতা কাজী জমিরুল ইসলাম মমতাজ ক্ষমতাধারীর খেলা ছুটে চলে একেলা, সাথী ছাড়া চলা শান্তি না মেলা, প্রাণ থাকিতে করনাহে হেলা। ক্ষমতা বিলীনে থাকবেনাকো শালা, ক্ষমতা থাকিতে বুঝবেনাকো জ্বালা, তখন দেখিবে
চোখের ভিতর এক খানা পদ্মদীঘি সেখানে সূর্য বাসা বাঁধতেন এক সময় এখন তার সংঘরোধ। বাইরে এক রাশ ঘন কালো অন্ধকার। টলটল পদ্মদীঘির পাড়ে জলপরি দুঃখমগ্নকাতর অদেখায় চোখের কষ্ট বাড়ে অনেক