(১) জীবন সংসার ————————————- ঈদ এসেছে, আগের মতো আর যাওয়া হয় না গাঁয়ে, শহর-বন্দরের কোলাহলে আজ নির্জীব যেন প্রাণ। দেখা হয় না আর মা-বাবার পথটি চেয়ে বসে থাকা, কিংবা ফেলে
-সুলেমান কবির বৈশাখের ঘুমঘুম উত্তাল আবহাওয়া ফেলে জৈষ্ঠ্য-আষাঢ় যখন পৃথিবীতে এসেছে তখনই সঙগাইর হাওরের মধ্য দিয়ে ঘুমন্ত গোখরা সাপের মত একে বেঁকে বয়ে যাওয়া ছোট্ট অথচ যেন অপার সৌন্দর্যের আধার,
-সুলেমান কবির বৈশাখের ঘুমঘুম উত্তাল আবহাওয়া ফেলে জৈষ্ঠ্য-আষাঢ় যখন পৃথিবীতে এসেছে তখনই সঙগাইর হাওরের মধ্য দিয়ে ঘুমন্ত গোখরা সাপের মত একে বেঁকে বয়ে যাওয়া ছোট্ট অথচ যেন অপার সৌন্দর্যের আধার,
–সজল মালাকার পায়ে বিঁধে যাওয়া কাচের টুকরোগুলি অমানুষিকভাবে বের করছে ডাক্তার। আমি ‘মাগো’ বলে সজোরে চিৎকার করছি। মা ঘুমচোখে আমার রুমে ছুটে এলেন। ব্যতিব্যস্ত হয়ে লাইট জ্বালালেন। আমাকে কয়েকবার ডাকলেন।
সৎ ব্যক্তিরা মারা গেলেও বেঁচে থাকে বিজয়ের বেশে আর অসৎ ব্যক্তিরা দেহে বেঁচে থাকলেও মারা যায় অন্তদেশে। আমি অসৎ হয়ে চাইনা রইতে চাইনা এমন ভুবন চাইনা আমি বেঁচে থাকতে অসৎ
মাগো তোমার আঁচল তলে আমি থাকতে চাই, দু বেলা দু মুঠো নুন ভাত যদিও আমি খাই তবু আর বিদেশ রবনা, বিদেশ আমার ভালো লাগেনা। কঠোর পরিশ্রম করি মাগো কঠিন শাসনের
ভাষার তরে আপন গা’য়ের কারা দিলো রক্ত? বুক পেতে যে গুলি নিলো হয়ে ভাষার ভক্ত! বাংলা হবে রাষ্ট্রভাষা এমন করে পণ যে করলো কারা রিক্ত হাতে মুক্তির আশে রণ যে?
কবি আহমদ জুনায়েদ মূলত এই সময়ের কবি;আমাদের কবি। তাঁর কবি মানস শতভাগ আধুনীক আবার তাঁর কবিতা পাঠে দেখি উত্তর আধুনীকতাকেও তাঁর কবিতা অস্বীকার করে না। জুনায়েদের ‘শূন্যের সরন্দীপে একা’ কাব্যগ্রন্থও