এমএ মোতালিব ভুইয়া:: দোয়ারাবাজার উপজেলার তরুন ব্যবসায়ী তৌহিদ মিয়া (২৫) হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে নিহত তৌহিদের ভাই রফিক মিয়া বাদী হয়ে ২জনের নাম উল্লেখ সহ অজ্ঞাতনামা আসামী করে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।
হত্যা মামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বাংলাবাজার ইউনিয়নের বাঁশতলা গ্রামের ব্যবসায়ী নুরুল ইসলামের পূত্র শামীম মিয়া (২৮)কে আটকের পর ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিকেলে সুনামগঞ্জ জেল-হাজতে পাঠানো হয়েছে। সে আদালতে ১৬৪ ধারায় হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানা যায়।
দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশিল রঞ্জন দাস জানান, তৌহিদ হত্যা মামলার তদন্ত চলছে। হত্যাকান্ডের ঘটনায় শুক্রবার শামীম মিয়াসহ ৭জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হলেও ৬জনকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। জড়িত অন্য আসামীদের গ্রেফাতারের জোর প্রচেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার সকালে দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন বাজারের গলিতে তৌহিদ মিয়ার গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশ।
সে উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের কলাউড়া (মাদ্রাসা পাড়া) গ্রামের অহিদ মিয়ার পূত্র। সে কলাউড়া বাজারে বিকাশ ও ফ্লেক্সী লোডের করতো। নিহত তৌহিদের লাশ ময়না তদন্তের পর শনিবার নিজ গ্রামের বাড়ীতে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।