জৈন্তাপুর পতিনিধি:-সিলেটের সিমান্তবর্তী উপজেলা হিসাবে পরিচিত বৃহত্তর জৈন্তার এতিহ্যবাহী উপজেলা জৈন্তাপুর, কানাইঘাট। অতীতের অনেক আন্দোলন সংগ্রামে সতেরো পরগনা সহ বিভিন্ন সংকটে দুটি উপজেলার মিল তাকলে ও সেই সম্পর্ক বার বার নষ্ট করছে কানাইঘাট উপজেলার চতুল পরগনা। চতুল পরগনার এরিয়া চতুল বাজার একটি নদীর মধ্যখানে পৃথক করেছে জৈন্তাপুর, কানাইঘাট কে। পশ্চিমে জৈন্তাপুর উপজেলা, পূর্বে কানাইঘাট উপজেলা। ঘটনার সুত্রপাত গত কয়েক দিন পূর্বে চতুল পরগনার কথিপয় মুরব্বি বলেন চতুল বাজারের পূর্বে জৈন্তাপুর উপজেলার সিএনজি স্ট্যান্ড এখান থেকে সরিয়ে নিতে। এবং বিকল্প জায়গায় তার নিয়ন্ত্রনাধীন স্ট্যান্ড করে তাহাদের মাসিক ভাড়া দিতে হবে। এবং এই স্ট্যান্ডের শ্রমিকদের বলেন তোমাদের যাহা বলছি তাহা মানতে হবে। আর যদি না মানো তাহলে এক সপ্তাহের মধ্যে এই জায়গা ছাড়তে হবে। এবং আমরা তোমাদের কোন মুরব্বির সাথে এ ব্যাপারে কথা বলতে চাইনা। তাদের বেধেঁ দেওয়া সময়ের মধ্যেই জৈন্তাপুর উপজেলার ড্রাইভার শ্রমিকরা তাহাদের গাড়ির স্ট্যান্ড সরিয়ে নেয় ব্রীজের পশ্চিম পার জৈন্তাপুর উপজেলার সিমানায়। তাহারা উভয় উপজেলার যাএী সেবা করে আসছে। জৈন্তাপুর উপজেলার বাসিন্দারা জানান চতুল বাজার জৈন্তাপুর উপজেলার পার্শবর্তী হওয়া তারা উক্ত বাজারে ব্যবসা বানিজ্য করেন। কিন্তু প্রায় সময় চতুল পরগনার লোকজন জৈন্তাপুর উপজেলার লোকজনের সাথে মারামরি ব্যবসা প্রতিষ্টান লোটপাট চালায়।গত দুই বছর আগে একটি ঘঠনায় চতুল পরগনার লোকজন জৈন্তাপুর উপজেলা ব্যাবসা প্রতিষ্টানে লুটপাট করে। পরবর্তীতে তারা আবার নিরীহ জৈন্তাপুর উপজেলার লোকজনের উপর মিত্যা মামলা দায়ের করে। যাহার মামলার লোকজন এখনো আদালতের বারান্দা যেতে হচ্ছে।
জৈন্তাপুর উপজেলার মুরব্বিরা বলেন চতুল পরগনার লোকজন মুরব্বি মানে না গায়ের জুরে কথা বলে।আমরা বিচার ন্যায় নীতি মানি। তারা আরো বলেন চতুল বাজারে জৈন্তাপুর উপজেলার একটি জায়গা ও রাস্তা সহ ব্রীজ আছে ইছাবা নদীর পূর্ব পার দিয়ে। সেই জায়গাটি উদ্ধারের জন্য তারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান।
Leave a Reply